Block Print

Once upon a time i did block print on fabric Then i haven't smart phone or digital camera. So,therefore i haven't the pictures of own works,and colour mixing photographs. So, have given some net colllected pictures here. Mix colors from the colors of the shop and print them by dice in the house.You can take mix colour from
Bulbul Vai From Sirajgonj
online.Here I've give the process of mixing color in bengali. You all can be helpful by reading this article. ব্লক প্রিন্ট করার পদ্ধতি- একসময় ব্লক করেছিলাম। তখন স্মার্ট ফোন ছিলনা। তাই কালার মিক্সিং, করার পদ্ধতি গুলা র ছবি রাখতে পারিনি। তাই সংগৃহীত কিছু ছবি দিলাম। ব্লকের কালার মিক্স ব্লকের দোকান থেকে করে নিয়ে ঘরে বসে ডাইসের সাহায্যে ফেব্রিকে ব্লক প্রিন্ট করা যায়। অনলাইনে বুলবুল ভাই (সিরাজগন্জ) এর কাছ থেকে আপনারা মিক্স রং নিতে পারবেন। এরপরও যারা ঘরে বসে ব্লকের কালার মিক্স করে ফেব্রিকে প্রিন্ট করতে চান তাদের জন্য আজকের এই বিশদ ব্যাখ্যামূলক টিউটোরিয়াল। আপনারা ধৈর্য সহকারে পুরো লেখা পড়লে এবং ডিরেকশন মত ব্লক করলে ইনশাল্লাহ্ সাকসেস ফুল হবেন। আপনাদের টাইম লাইনে টউটোরিয়াল সেভ করে রাখুন। :-D :-D ঘরে বসে কালার মিক্সিং : ডিপ বা গাঢ়ো কালার মিক্সিং - নিউটেক্স- ৪ চামচ,বাইন্ডার -৪ চামচ, এন. কে.- ২ চামচ, অকজেল- ২ চামচ (ঐচ্ছিক), এক্রামিন কালার - প্রয়োজন /পরিমান মত, আফসান - ১/২ চামচ ( ঐচ্ছিক) নিউটেক্স,বাইন্ডার, এন.কে. একসাথে ভালো ভবে মিশিয়ে রং মেশাতে হবে। আফসান মেশালে প্রিন্টে গ্লিটারি ভাব চকচকে ভাবটি পাওয়া যায়। অকজেল রং এর স্হায়ীত্ব বাড়ায়। লাইট কালার মিক্সিং: বাইন্ডার- ২ চামচ, এন.কে.- ২ চামচ, হোয়াইট পেস্ট- ২ চামচ, রাবার পেস্ট - ২ চামচ, অকজেল- ১ চামচ, এক্রামিন কালার ১ চামচ, আফসান - ১/২ চামচ। বাইন্ডার,এন.কে., হোয়াইট পেস্ট, রাবার পেস্ট, অকজেল সব একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে এরপর কালার মেশাতে হবে। আফসান মেশালে প্রিন্টে গ্লিটারি/ চকচকে ভাবটি পাওয়া যায়। হোয়াইট প্রিন্ট বা জল ছাপ কালার মিক্সিং : বাইন্ডার - ২ চামচ, এন.কে.- ২ চামচ, এপ্রিটন- ২ চামচ, হোয়াইট পেস্ট - ২ চামচ, অকজেল - ১ চামচ টিটোনিয়াম পাউডার -১ চামচ (না দিলেও চলবে), রুপালি আফসান - ১/২ চামচ। (ঐচ্ছিক) উপকরণ গুলি একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে সাদা ফেব্রিক এ প্রিন্ট করলে জল ছাপের মত প্রিন্ট হবে। রুপালি আফসান মিশ্রণটিতে মেশালে প্রিন্টে গ্লিটারি/ চকচকে ভাব টি পাওয়া যাবে। প্রয়োজনীয় অন্যান্য আনুষাঙ্গিক উপকরণ : রং গোলানোর কয়েকটা প্লাস্টিকের বাটি, কয়েকটি রং করার তুলি/ব্রাশ, ছোট বড় কয়েকটা স্পন্জের টুকরা, ব্লকের ডাইস, কাঁথা/পাতলাকম্বল/চট, খবরের কাগজ প্রিন্টিং পদ্ধতি : পুরাতন কাঁথা বা পাতলা কম্বলের উপর খবরের কাগজ বিছিয়ে প্রিন্ট করার জায়গাটিকে তৈরি করে নিতে হবে। যে ফেব্রিকে ব্লক করা হবে তা টানটান করে জায়গাটির উপর বিছিয়ে দিতে হবে। গোলানো রং কে স্পন্জের টুকরার উপর নিতে হবে। সেখানে ডাইস বসিয়ে ডাইসে রং লাগিয়ে নিয়ে রেডি করা ফেব্রিকে ডাইস চেপে ধরে প্রিন্ট করতে হবে। প্রিন্ট করার পরে ফেব্রিক টিকে তুলে বাতাসে শুকিয়ে নিতে হবে। এরপর আয়রন দিয়ে প্রেস করে নিতে হবে। :-D বিশেষ দ্রষ্টব্য : ★ কাজ শেষে অতিরিক্ত গোলানো কালার এয়ার-টাইট পাত্রে ভরে ফ্রিজের নরমালে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যাবে। :-D ★ বাটির গোলানো কালার কাজ করতে করতে শুকিয়ে যেতে থাকলে সামান্য এন কে দিয়ে পাতলা করে নিতে হবে। ★ ব্লকের উপকরণ গুলো ৫০/ ১০০ / ২৫০/ ৫০০ গ্রাম করে কেনা যায়। কাজের উপর এর পরিমান বেশ-কম হবে। ★ আমি মৌলিক ৩টি এক্রামিন কালার (লাল, নিল, হলুদ) এবং কালো কালার কিনেছিলাম। মৌলিক কালার একটির সাথে আরেকটি কে মিশিয়ে সুন্দর কালার শেড পাওয়া যায়। হোয়াইট পেস্ট এর সাথে রেড মেশালে পিংক কালার পাওয়া যায়। হলুদ+লাল=কমলা, লাল+নীল=বেগুনী, নিল+হলুদ=সবুজ এভাবে কালার শেড পাওয়া যায়। প্রাপ্তি স্থান: ব্লক বাটিকের দোকানে সব সরন্জাম পাওয়া যাবে। একটি ব্যর্থতা : অনেক বছর আগের কথা তাই এই জিনিষ গুলির দামের ব্যাপারে বর্তমানে কোন আইডিয়া দিতে পারছিনা বলে আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

Comments

Post a Comment